My Service

কম্পিউটার অফিস এ্যাপ্লিকেশন

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন বলতে বিশেষ ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রামকে বোঝায় যা মানুষকে কোন বিশেষ ধরনের কাজ সম্পাদনে সহায়তা করে। একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার যেটা ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী এবং নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনা (এক বা একাধিক) করতে ব্যবহারকারীকে সহায়তা করে থাকে। একে শুধু এপ্লিকেশন বা এপ (app) ডাকা হয়। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন তাই অপারেটিং সিস্টেমসিস্টেম ইউটিলিটিপ্রোগ্রামিং ভাষা, ইত্যাদির চেয়ে আলাদা। অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম সাধারণত ব্যবহারকারীকে টেক্স্‌ট, সংখ্যা কিংবা ছবি নিয়ে বিভিন্ন কাজ করার সুযোগ দেয়। উদাহরণ হতে পারে একাউন্টিং সফটওয়্যার, অফিস সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স সফটওয়্যার, বিভিন্ন মিডিয়া প্লেয়ার (ভিডিও এবং অডিও)।
ওপেনঅফিস.ওআরজির রাইটার ওয়ার্ড প্রসেসরওপেনঅফিস.ওআরজি জনপ্রিয় মুক্ত এপ্লিকেশন সফটওয়্যারের একটি উদাহরণ
অনেকসময় অনেকগুলি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার একত্র করে প্যাকেজ বা বান্ড্‌ল আকারে বিতরণ করা হয়। এগুলিকে সাধারণত অ্যাপ্লিকেশন সুইট (application suite) নামে ডাকা হয়। মাইক্রোসফট অফিসওপেনঅফিস.অর্গ, ইত্যাদি অ্যাপ্লিকেশন সুইটের উদাহরণ। একটি সুইটের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলির ব্যবহারকারী ইন্টারফেস বা দৃশ্যমান রূপ সাধারণত একই রকম হয়ে থাকে যাতে ব্যবহারকারী একই পরিবেশে কাজ করার অনুভূতি পান এবং প্রোগ্রামগুলির একটির তথ্য অপরটিতে সহজে স্থানান্তর ও ব্যবহারেরও ব্যবস্থা থাকে। যেমন কোন স্প্রেডশিট অ্যাপ্লিকেশনে প্রস্তুত করা একটি স্প্রেডশিট সহজেই একই অ্যাপ্লিকেশন সুইটের ওয়ার্ড প্রসেসর অ্যাপ্লিকেশনের ডকুমেন্টে "এমবেড" বা গ্রথিত করে দেয়া সম্ভব।
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার যে কম্পিউটার প্লাটফর্মে ব্যবহার করে তার উপযোগী করে বানানো হয় যাতে সেটা প্লাটফর্মের সাথে সহজে কাজ করতে পারে। এর অন্য উদ্দেশ্য হল প্লাটফর্মের কাজ করার ক্ষমতা ব্যবহার করে অথবা ঐ প্লাটফর্মের সিস্টেম সফটওয়্যারের ক্ষমতা ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সাধন করা। কিছু কিছু সফটওয়্যার বিভিন্ন প্লাটফর্মে ব্যবহার উপযোগী করে বানানো হয় যেমন মাইক্রোসফটের মাইক্রোসফট অফিস।
...................................................................................................................................................................

গ্রাফিক্স ডিজাইন ও আউটসোর্সিং




গ্রাফিক ডিজাইন করা খুবই সহজ, প্রায় সবাই এটা করতে পারেন। এমন ভাবনা রয়েছে অনেকেরই, কিন্তু কথাটা ভুল। বেশ কিছু কঠিন বিষয় আগে মাথায় এবং হাতে আনতে হবে তারপর কাজটি হয়তো সহজ হবে। তাই শুরু থেকে সবগুলো অংশকে মনোযোগ দিয়ে বুঝতে হবে। চলুন শুরু করা যাক. .
যদি কেউ প্রশ্ন করে “আমি কিভাবে গ্রাফিক ডিজাইন করবো?” সে আসলে জিজ্ঞাসা করছে “কিভাবে আমি লোগো ডিজাইন করব?” অথবা “কিভাবে আমি একটি ওয়েব সাইট ডিজাইন করবো?” বা “কিভাবে আমি একটা বিজনেস কার্ড ডিজাইন করতে পারি?” আবার “আমি কিভাবে একটি চলমান গ্রাফিক তৈরী করবো?” এই প্রশ্নের মানে আরো অনেক রকম হতে পারে।
গ্রাফিক শব্দটির অর্থ ড্রইং বা রেখা। গ্রাফিক শব্দটি সেই সব চিত্রগুলোকে বুঝায় যে চিত্রগুলোর সফল পরিসমাপ্তি ড্রইং এর উপর নির্ভরশীল। গ্রাফিক শব্দটি আলাদা ভাবে বোঝার পর বুঝতে হবে ডিজাইন শব্দটির অর্থ। ডিজাইন শব্দটির অর্থ পরিকল্পনা বা নকশা।
গ্রাফিক ডিজাইন এর শুরুতে যা জানতে হবে: বর্তমানে গ্রাফিক ডিজাইন বলতে আমরা সেই সব চিত্র কর্মকে বুঝি যা পরবর্তীতে মূলত: ছাপার জন্য তৈরি হয়ে থাকে। তবে প্রযুক্তির প্রয়োজনে গ্রাফিক ডিজাইন শুধুমাত্র ছাপার গন্ডি পেরিয়ে বহুদূর চলে যাচ্ছে। গ্রাফিক ডিজাইন এর একান্তই অন্তর্ভুক্ত বিষয় গুলি হচ্ছে – ডিজিটাল সাইন, ক্যালেন্ডার, টাইপোগ্রাফি, ব্রোশিয়োর, ওয়েব সাইট ডিজাইন ইত্যাদি ইত্যাদি।
আরো একটা শব্দের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই ডেস্কটপ পাবলিশিং। একটি কথা মনে রাখতে হবে ডেস্কটপ পাবলিশিং এবং গ্রাফিক ডিজাইন হাতে হাত রেখে চলে। সংক্ষেপে যদি বলি, ডেস্কটপ পাবলিশিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার ব্যবহার করে মুদ্রণ, ওয়েব, পুস্তিকা, বই, ব্যবসায়ীক কার্ড, ওয়েব পেজ হিসাবে মোবাইল ডিভাইসের জন্য ফরম্যাট,নথি উত্পাদন, গ্রিটিং কার্ড, ইত্যাদি তৈরি করা হয়।

MD.MILON HOSSAIN

MD.MILON HOSSAIN
Tusvander,kaligonj,lalmonirhat

Director---

সুপ্রিয় শিক্ষানুরাগী সুহৃয়......শুভেচ্ছা রইল । বিরাট সম্ভবনাময় জীবনকে সামনে রেখে উচ্চ শিক্ষার দ্বার প্রান্তে আপনাদের শুভ পদচারণা শুরু হয়েছে । কিন্তু বর্তমান পেক্ষাপটে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা যা কিনা একটি দেশের তথা সমগ্র বিশ্বের বোঝাস্বরুপ । তাই আপনাদের কে বেকারত্বর অভিশাপ থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে এবং আত্ননির্ভরশীল হতে হবে । আপনার কর্মব্যস্ত পূর্ণময় জীবনই হবে জাতি দেশ তথা বিশ্বের উন্নয়নের অবলম্বন । কালের প্রবাহের বিবর্তনের ধারায় বর্তমান যন্ত্র কৌশলের যুগে কারিগাড়ি শিক্ষার কোন বিকল্প নাই তাই বলা যায় “কর্ম ছাড়া মুক্তি নাই শিক্ষার কোন বিকল্প নাই “যদি গড়তে চান সোনালী দিন কম্পিউটার কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিন ’’ শিক্ষার অজ্ঞতাই অন্ধকারের শামিল। কাজেই পরমুখাপেক্ষী না থেকে নিজেকে হাতিযার হিসাবে গড়ে তুলুন । তাই আরডিআরএস বাংলাদেশ এর একটি প্রতিষ্ঠান প্রগতি তুষভান্ডার ফেডারেশন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আপনার ভাল বন্ধু হতে পারে ।
আন্তরিক প্রচেষ্টায় ও অক্লান্ত পরিশ্রমে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি সমৃদ্ধ হয়ে একটি স্বাতন্ত্র্য স্থান নিয়ে ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে অগ্রদৃত হিসাবে কাজ করে চলছে । অল্প খরচে, অতিযত্ন, ও দক্ষতা ও সাফল্যের সাথে শিক্ষা প্রদান করে আসছে। যারা উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখতে ভালবাসেন । তারা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ গ্রহন করুন । এবং অন্যকে শিক্ষার উপযোগী করে তুলন । আর তাদের সঙ্গীহিন হওয়ার একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান প্রগতি তুষভান্ডার ফেডারেশন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তুষভান্ডার, কালীগঞ্জ, লালমনির হাট।
আর নয় দ্বিধা দ্বন্ধ। আপোষহীন এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় আমাদের প্রতিষ্ঠানটি আপনার কর্মময় উজ্জল জীবনে একটি সরণীয় হয়ে থাকুক। আপনার জীবন কর্মময়হোক।
পরিচালক
মো: মিলন হোসেন
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
Copyright © Computer Suggestion & Bangla book | Powered by Blogger
Design by Viva Themes | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com